০৯:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

বিশ্বে ৩৩ কোটির অধিক শিশু চরম দারিদ্র্যে বাস করছে

  • Akash Md. Jasim Editor
  • আপডেট: ০৯:৪৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ২৫৯

————————

ইউনিসেফ

————————

দিশারী ডেস্ক | ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ।

কোভিড-১৯ মহামারির ফলে এখনও ৩৩ কোটি ৩০ লাখ শিশু এখনও চরম দরিদ্রের মধ্যে বাস করছে। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ইউনিসেফের প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। জাতিসংঘ শিশু তহবিল এবং বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, মহামারির আগের পূর্বাভাসের চেয়ে ৩ কোটি কম শিশুদের চরম দারিদ্র্য থেকে মুক্তির দিকে পরিচালিত করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজন শিশু এখনও প্রতিদিন ২.১৫ ডলারের কম আয় সীমায় বাস করেন।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘কোভিড-১৯, সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক ধাক্কার ফলে লাখ লাখ শিশুকে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’

প্রতিবেদনের ফলাফল ২০৩০ সালের মধ্যে চরম শিশু দারিদ্র্য নির্মূল করার জন্য জাতিসংঘের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যের কাজগুলোতে বড় ধরনের আঘাত করেছে।

বিশ্বব্যাংকের দারিদ্র্য ও সমতা বিষয়ক গ্লোবাল ডিরেক্টর লুইস-ফেলিপ লোপেজ-কালভা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘একটি বিশ্ব যেখানে ৩৩ কোটি ৩০ লাখ শিশু চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে শুধুমাত্র মৌলিক চাহিদাই নয় বরং মর্যাদা, সুযোগ বা আশা থেকেও বঞ্চিত।’

প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সাব-সাহারান আফ্রিকার ৪০ শতাংশ শিশু এখনও চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে যা বিশ্বের যে কোনও জায়গার চেয়ে এই হার সর্বোচ্চ।

দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কোভিড-১৯ এবং জলবায়ু-সম্পর্কিত বিপর্যয়সহ বেশ কয়েকটি কারণ সম্প্রতি বছরগুলোতে সাব-সাহারান আফ্রিকায় শিশু দারিদ্র্যকে বাড়িয়ে তুলেছে, এমনকি বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে স্থিরভাবে হ্রাস পেয়েছে।

বিশ্বব্যাংক এবং ইউনিসেফ দেশগুলোকে শিশু দারিদ্র্য মোকাবিলায় অগ্রাধিকার দিতে এবং সার্বজনীন শিশু সুবিধা কর্মসূচির সম্প্রসারণসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

বিশ্বে ৩৩ কোটির অধিক শিশু চরম দারিদ্র্যে বাস করছে

আপডেট: ০৯:৪৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

————————

ইউনিসেফ

————————

দিশারী ডেস্ক | ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ।

কোভিড-১৯ মহামারির ফলে এখনও ৩৩ কোটি ৩০ লাখ শিশু এখনও চরম দরিদ্রের মধ্যে বাস করছে। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ইউনিসেফের প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। জাতিসংঘ শিশু তহবিল এবং বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, মহামারির আগের পূর্বাভাসের চেয়ে ৩ কোটি কম শিশুদের চরম দারিদ্র্য থেকে মুক্তির দিকে পরিচালিত করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজন শিশু এখনও প্রতিদিন ২.১৫ ডলারের কম আয় সীমায় বাস করেন।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘কোভিড-১৯, সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক ধাক্কার ফলে লাখ লাখ শিশুকে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।’

প্রতিবেদনের ফলাফল ২০৩০ সালের মধ্যে চরম শিশু দারিদ্র্য নির্মূল করার জন্য জাতিসংঘের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যের কাজগুলোতে বড় ধরনের আঘাত করেছে।

বিশ্বব্যাংকের দারিদ্র্য ও সমতা বিষয়ক গ্লোবাল ডিরেক্টর লুইস-ফেলিপ লোপেজ-কালভা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘একটি বিশ্ব যেখানে ৩৩ কোটি ৩০ লাখ শিশু চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে শুধুমাত্র মৌলিক চাহিদাই নয় বরং মর্যাদা, সুযোগ বা আশা থেকেও বঞ্চিত।’

প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সাব-সাহারান আফ্রিকার ৪০ শতাংশ শিশু এখনও চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করে যা বিশ্বের যে কোনও জায়গার চেয়ে এই হার সর্বোচ্চ।

দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কোভিড-১৯ এবং জলবায়ু-সম্পর্কিত বিপর্যয়সহ বেশ কয়েকটি কারণ সম্প্রতি বছরগুলোতে সাব-সাহারান আফ্রিকায় শিশু দারিদ্র্যকে বাড়িয়ে তুলেছে, এমনকি বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে স্থিরভাবে হ্রাস পেয়েছে।

বিশ্বব্যাংক এবং ইউনিসেফ দেশগুলোকে শিশু দারিদ্র্য মোকাবিলায় অগ্রাধিকার দিতে এবং সার্বজনীন শিশু সুবিধা কর্মসূচির সম্প্রসারণসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।