০৯:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

সরকারি চাকরির বয়সসীমা ৩২ করে অধ্যাদেশ জারি

  • Akash Md. Jasim Editor
  • আপডেট: ১০:২১:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ১৩৩

দিশারী ডেস্ক। ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। গতকাল জারি হওয়া ওই অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যান্সিয়াল করপোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাগুলোয় সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রেও এ বয়সসীমা প্রযোজ্য হবে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের জারি করা এ অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সব ক্যাডারের চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর।

————————————————————————————————

সরকারের এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন দেশের সচেতন নাগিরকমহল। বলেছেন, এটি যুগোপযোগী। এর চেয়ে বেশি করাটা হবে প্রৌঢ়ত্বের শামিল।

————————————————————————————————

একইভাবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আওতাবহির্ভূত সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমাও ৩২ বছর হবে। তবে সরকারের ক্যাডার পদে নিয়োগে অন্তর্বর্তী সরকার সর্বোচ্চ তিনবার বিসিএস পরীক্ষা দেয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সে বিষয়ে এ অধ্যাদেশে কিছু বলা হয়নি।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। এটি ৩৫ বছর করার দাবিতে কয়েক বছর ধরে আন্দোলন করে আসছে ‘ চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদ ’। দাবি আদায়ে এ ব্যানারে তারা একাধিকবার সড়কে নেমেছেন। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ সেপ্টেম্বর একটি কমিটি গঠন করে সরকার। কমিটির প্রধান করা হয় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে।

এ কমিটি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার সুপারিশ করেছিল। আর নারীদের বয়সসীমা সুপারিশ করেছিল ৩৭ বছর। কিন্তু গত ২৪ অক্টোবর চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩২ বছর করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

 

সরকারি চাকরির বয়সসীমা ৩২ করে অধ্যাদেশ জারি

আপডেট: ১০:২১:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

দিশারী ডেস্ক। ১৯ নভেম্বর, ২০২৪

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। গতকাল জারি হওয়া ওই অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, পাবলিক নন-ফাইন্যান্সিয়াল করপোরেশনসহ স্ব-শাসিত সংস্থাগুলোয় সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রেও এ বয়সসীমা প্রযোজ্য হবে।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের জারি করা এ অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সব ক্যাডারের চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর।

————————————————————————————————

সরকারের এমন ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন দেশের সচেতন নাগিরকমহল। বলেছেন, এটি যুগোপযোগী। এর চেয়ে বেশি করাটা হবে প্রৌঢ়ত্বের শামিল।

————————————————————————————————

একইভাবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের আওতাবহির্ভূত সব সরকারি চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমাও ৩২ বছর হবে। তবে সরকারের ক্যাডার পদে নিয়োগে অন্তর্বর্তী সরকার সর্বোচ্চ তিনবার বিসিএস পরীক্ষা দেয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সে বিষয়ে এ অধ্যাদেশে কিছু বলা হয়নি।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। এটি ৩৫ বছর করার দাবিতে কয়েক বছর ধরে আন্দোলন করে আসছে ‘ চাকরিতে আবেদনের বয়স ৩৫ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী সমন্বয় পরিষদ ’। দাবি আদায়ে এ ব্যানারে তারা একাধিকবার সড়কে নেমেছেন। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ সেপ্টেম্বর একটি কমিটি গঠন করে সরকার। কমিটির প্রধান করা হয় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে।

এ কমিটি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩৫ বছর করার সুপারিশ করেছিল। আর নারীদের বয়সসীমা সুপারিশ করেছিল ৩৭ বছর। কিন্তু গত ২৪ অক্টোবর চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩২ বছর করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার।