০৯:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫

নিয়মিত শিম খেলে যা হয়

  • Akash Md. Jasim Editor
  • আপডেট: ১২:৫৫:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জানুয়ারী ২০২২
  • ৫১৬

দিশারী ডেস্ক

————

শীত পড়তেই নানা ধরনের সবজিতে ভরে যায় বাজার। এরমধ্যে রয়েছে শিম। অনেক এই সময়ে প্রায় সব রান্নাতেই শিম ব্যবহার করেন। শিম বাটা থেকে শিম সর্ষে তো হয়েই থাকে। অনেকেই আবার মাছের ঝোল কিংবা পাঁচ মিশেলি নিরামিষ ঝোলেও শিম দিয়ে থাকেন। কিন্তু কী হয় নিয়মিত শিম খেলে, তা জানা আছে?

শিমে রয়েছে নানা ধরনের খনিজ পদার্থ। তার সঙ্গে রয়েছে ফাইবার, আয়রন এবং ক্যালশিয়াম। ফলে শিম নিয়মিত খাওয়া গেলে নানা দিক থেকে উপকার হয় শরীরের।

রোগের প্রতিকার এবং প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে।
প্রচুর পরিমাণ খনিজ পদার্থ থাকায় চুল পড়ার সমস্যা বাড়াতে সাহায্য করে শিম।
অনেকটা ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ন্ত্রণে থাকে।

অনেকটা পানিও থাকে এই আনাজটিতে। ফলে ত্বকের আর্দ্রতা দূর করতেও সাহায্য করে শিম।
রক্তে কোলেস্টেরল ও শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে শিম।
হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিও কমায় শিম।

শিমের সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ গুণ হল, কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি বেশ কার্যকর।
সাদা শিম বাতের ব্যাথা ও কফ বিনাস করে। হলদেটে শিম সবচেয়ে উপকারী।

চুন ও শিম পাতার রসের প্রলেপ ২-৩ বার করে ৪-৫ দিন লাগালে কানের লতির বা কর্ণমূলের ফোলা কমে যায়। গলায় ব্যাথা হলেও ঘরোয়া এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।

নিয়মিত শিম খেলে যা হয়

আপডেট: ১২:৫৫:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জানুয়ারী ২০২২

দিশারী ডেস্ক

————

শীত পড়তেই নানা ধরনের সবজিতে ভরে যায় বাজার। এরমধ্যে রয়েছে শিম। অনেক এই সময়ে প্রায় সব রান্নাতেই শিম ব্যবহার করেন। শিম বাটা থেকে শিম সর্ষে তো হয়েই থাকে। অনেকেই আবার মাছের ঝোল কিংবা পাঁচ মিশেলি নিরামিষ ঝোলেও শিম দিয়ে থাকেন। কিন্তু কী হয় নিয়মিত শিম খেলে, তা জানা আছে?

শিমে রয়েছে নানা ধরনের খনিজ পদার্থ। তার সঙ্গে রয়েছে ফাইবার, আয়রন এবং ক্যালশিয়াম। ফলে শিম নিয়মিত খাওয়া গেলে নানা দিক থেকে উপকার হয় শরীরের।

রোগের প্রতিকার এবং প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে।
প্রচুর পরিমাণ খনিজ পদার্থ থাকায় চুল পড়ার সমস্যা বাড়াতে সাহায্য করে শিম।
অনেকটা ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ন্ত্রণে থাকে।

অনেকটা পানিও থাকে এই আনাজটিতে। ফলে ত্বকের আর্দ্রতা দূর করতেও সাহায্য করে শিম।
রক্তে কোলেস্টেরল ও শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে শিম।
হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিও কমায় শিম।

শিমের সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ গুণ হল, কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি বেশ কার্যকর।
সাদা শিম বাতের ব্যাথা ও কফ বিনাস করে। হলদেটে শিম সবচেয়ে উপকারী।

চুন ও শিম পাতার রসের প্রলেপ ২-৩ বার করে ৪-৫ দিন লাগালে কানের লতির বা কর্ণমূলের ফোলা কমে যায়। গলায় ব্যাথা হলেও ঘরোয়া এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।