নিজস্ব প্রতিবেদক
————-
পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদ কৃষি কর্মকর্তা, তহশিলদার ও ইউপি সচিবদের দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।
তহশিলদার ও ইউপি সচিবরা মোস্ট পাওয়ারফুল অ্যান্ড করাপটেড। জাতীয় পর্যায় থেকে এ বিষয়ে নজর দিতে হবে। তারা অনেক বেশি ক্ষমতাবান। এ কারণে প্রান্তিক মানুষেরা ন্যায্য সেবা পায় না।
তারা প্রান্তিক মানুষদের নিয়ে কাজ করে, অথচ দেখবেন এই তহশিলদার ও ইউপি সদস্যরা ভালো পরিবেশে থাকে, সকালে ভালো যানবাহনে চড়ে অফিসে আসে।’ তিনি আরও বলেন, ‘তারা এখনও তাদের আমলাতন্ত্রের জাল থেকে বের হতে পারেনি।’
শনিবার রাজধানীর লেকশোর হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ আয়োজিত ‘জাতীয় উন্নয়নে অঙ্গীকার: শিক্ষা, মানসম্মত কর্মসংস্থান, জেন্ডার সমতা’ শীর্ষক এক নাগরিক সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করছে। সরকার ইশতেহার বাস্তবায়ন করছে। তবে গ্রাম ও শহরের মানুষের চাওয়া-পাওয়া এক নয়। গ্রামের মানুষ নানা ভাতার কার্ড, পানি, স্যানিটেশন, সেতু ও সড়ক চায়। তাদের চাহিদা নির্বাচনকেন্দ্রিক নেই। কিন্তু শহরের মানুষের চাহিদা আলাদা।
এ সময় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের ঢেউ দেশের অর্থনীতির তরিতেও লেগেছে বলে মন্তব্য করেন পরিকল্পনামন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট চলছে। বিশ্ব এখন টালমাটাল। সেই ঢেউ কিন্তু আমাদের তরিতেও লেগেছে। তবে আমাদের সরকারপ্রধান সঠিকভাবে দেশ পরিচালনা করছেন। তাই আমরা ভালো আছি এখনও।’ অনেকে আশঙ্কা করেছিলেন, আমরা শ্রীলঙ্কা হতে যাচ্ছি, কিন্তু আমরা তা হইনি। আমরা ব্যয় কমিয়েছি। যেখানে যতটুকু ব্যয় করা দরকার, সেখানে ততটুকু ব্যয় করেছি; মিতব্যয়িতা অবলম্বন করছি।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য স্থিতিশীল পরিবেশ প্রয়োজন। এজন্য শোভন রাজনীতি প্রয়োজন। কেবল শোভন কর্মসংস্থান দিয়েই উন্নয়ন হবে না, দেশের ভোটাররা স্থিতিশীল পরিবেশ ও কর্মসংস্থান চায়। বর্তমান সরকার তা-ই করছে।তিনি আরও বলেন, ‘তারা এখনও তাদের আমলাতন্ত্রের জাল থেকে বের হতে পারেনি।’
রাজধানীর লেকশোর হোটেলে গতকাল সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ আয়োজিত ‘জাতীয় উন্নয়নে অঙ্গীকার: শিক্ষা, মানসম্মত কর্মসংস্থান, জেন্ডার সমতা’ শীর্ষক এক নাগরিক সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন কার্যক্রম আরও শক্তিশালী করছে। সরকার ইশতেহার বাস্তবায়ন করছে। তবে গ্রাম ও শহরের মানুষের চাওয়া-পাওয়া এক নয়। গ্রামের মানুষ নানা ভাতার কার্ড, পানি, স্যানিটেশন, সেতু ও সড়ক চায়। তাদের চাহিদা নির্বাচনকেন্দ্রিক নেই। কিন্তু শহরের মানুষের চাহিদা আলাদা।
এ সময় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের ঢেউ দেশের অর্থনীতির তরিতেও লেগেছে বলে মন্তব্য করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট চলছে। বিশ্ব এখন টালমাটাল। সেই ঢেউ কিন্তু আমাদের তরিতেও লেগেছে। তবে আমাদের সরকারপ্রধান সঠিকভাবে দেশ পরিচালনা করছেন। তাই আমরা ভালো আছি এখনও।’ অনেকে আশঙ্কা করেছিলেন, আমরা শ্রীলঙ্কা হতে যাচ্ছি, কিন্তু আমরা তা হইনি। আমরা ব্যয় কমিয়েছি। যেখানে যতটুকু ব্যয় করা দরকার, সেখানে ততটুকু ব্যয় করেছি; মিতব্যয়িতা অবলম্বন করছি।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য স্থিতিশীল পরিবেশ প্রয়োজন। এজন্য শোভন রাজনীতি প্রয়োজন। কেবল শোভন কর্মসংস্থান দিয়েই উন্নয়ন হবে না, দেশের ভোটাররা স্থিতিশীল পরিবেশ ও কর্মসংস্থান চায়। বর্তমান সরকার তা-ই করছে।