নোয়াখালীর সড়ক সোপানে একজন বিনয় বড়ই প্রয়োজন

  • আপডেট সময় শনিবার, আগস্ট ২৮, ২০২১
  • 662 পাঠক

ডেস্ক রিপোর্ট : একটি প্রত্যাশিত নোয়াখালীর জন্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী বিনয় কুমার পালকে আরো কিছু কাল বড় প্রয়োজন ছিল জেলাবাসীর।

নোয়াখালীর উন্নয়নকামীরা বলেছেন, বিনয় পাল ২০১৭ সালের শেষদিকে এ জেলায় যোগদানের পরই নোয়াখালীবাসী তাদের দীর্ঘদিনের কাঙ্খিত ও প্রত্যাশিত উন্নয়নের স্বপ্নচূড়ায় পৌঁছতে শুরু করেছে।

ইতোমধ্যে, এ জেলার একসময়ের আঁকাবাঁকা কবিরহাট-সোনাপুর সড়কটির প্রায় অংশই পরিণত হয়েছে একটি সরল জনপথে। উন্নয়নের একই সোপানে পৌঁছেছে জেলা সদরের ইসলামিয়া-নোয়াহাট সড়কটিও।

সড়ক ও জনপথ বিভাগের পরিকল্পিত উন্নয়নের সুবাধে সোনাপুর থেকে জোরালগঞ্জে পৌঁছা এখন মাত্র এক থেকে দেড় ঘণ্টার সময়ের ব্যাপার।

নোয়াখালীর অবহেলিত সোনাপুর জিরো পয়েণ্ট সড়কটিও আজ মহাসড়কের ন্যায় বিশালকার প্রশস্ত রাস্তা। অবহেলিত ও বিপর্যস্ত সোনাপুর জিরো পয়েণ্টের টেকসই উন্নয়ন কোন প্রকৌশলী অতীতে কল্পনায়ও নিতে পারেননি।

নোয়াখালী সদর উপজেলার সোনাপুর হতে চরজব্বরের সরু রাস্তাটি আজ বিশাল জনপথে রুপান্তরিত হয়ে সরকারেরই কর্মযজ্ঞ সুনাম জাগরিত করছে দিকবিদিকে।

এছাড়া, ফেনী হতে সেনবাগের সেবার হাট হয়ে লক্ষীপুরে চারলেন সড়কের নোয়াখালীর অংশের কাজও মানসম্পন্ন প্রকৌশলে দ্রুতই এগিয়ে চলছে।

জেলাবাসী মনে করে, সরকারের উন্নয়নের স্বপ্নকর্মকে বাস্তবিকতায় পরিণত করতে এহেন এক দক্ষ পরিকল্পনাবিদ না থাকলে হয়তোবা নোয়াখালী খালিই রয়ে যেতো। সোনাইমুড়ি হতে সোনাপুর পর্যন্ত চারলেনের কাজও অনেকখানি শেষের পথে। সবই সম্ভব হয়েছে একজন কর্মদক্ষ, মিষ্টভাষী ও পরিকল্পনাবিদ বিনয় কুমার পালের কর্মগুণ ও দক্ষতায়।

জেলাবাসী মনে করছেন, এ রকম উন্নত মেধা মননের একজন নির্বাহী প্রকৌশলী নোয়াখালীর স্বাপ্নিক উন্নয়নের সুফল ভোগের প্রয়োজনে আরো কিছুকালের জন্যে দায়িত্বশীল থাকা বড়ই প্রয়োজন।

সংবাদটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!