মাইমুনা আক্তার ————— আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষ বাস করে, যারা অভাব থাকা সত্ত্বেও কারো কাছে মুখ ফুটে কিছু চায় না। গায়ে পরিচ্ছন্ন কাপড়চোপড় মুখের কষ্ট লুকানো হাসি দেখে
আল্লামা মুফতি তাকি উসমানি —————————- মিথ্যা চারিত্রিক সনদ প্রদানের বিষয়টি মহামারিতে পরিণত হয়েছে। বহু দ্বিনদার ও সচেতন লোকও নিজে এ ধরনের মিথ্যা সনদ প্রস্তুত করে অথবা অন্যকে এ ব্যাপারে সহযোগিতা
মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা দুর্নীতি একটি সামাজিক ব্যাধি। এটি সমাজকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেয়। ইসলামের দৃষ্টিতে দুর্নীতি করে মানুষের সম্পদ লুণ্ঠন করা জঘন্যতম অপরাধ। পবিত্র কোরআনে এ ব্যাপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা
মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা ——————— দৈহিক ইবাদতের মতো কিছু মানসিক ইবাদতও রয়েছে। সেখানে রয়েছে করণীয়-বর্জনীয়। নিম্নে এমন কিছু মানসিক কর্ম তুলে ধরা হলো, যেগুলো বর্জনীয়। প্রবৃত্তির অনুসরণ : এটি মানুষকে পথভ্রষ্ট
মীর মো. গোলাম মোস্তফা ———————— কঠোর হৃদয় সত্যগ্রহণে ব্যর্থ হয়। মানসিক প্রশান্তি থেকে বঞ্চিত করে। হৃদয়ের কঠোরতা দূর করতে ইসলাম মানুষকে কিছু আমলের প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছে। তা হলো— বেশি বেশি
মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ ———————— বিশ্বনবী (সা.) গোটা জীবনে প্রায় ৭০ ক্ষতিকর বিষয়ে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন এবং মহান আল্লাহ তাঁর প্রার্থনা কবুল করেছেন। কোনো ব্যক্তি যদি সেসব বিষয় থেকে
জাওয়াদ তাহের ————— আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ইনসাফের নির্দেশ প্রদান করেছেন। ’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯০) যে সময় আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)-কে বিশ্ববাসীর জন্য পাঠিয়েছেন, সে
মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা ——————– রিজিক একমাত্র আল্লাহর হাতে। রিজিক বাড়ানো ও কমানোর মালিক একমাত্র আল্লাহ। তাই রিজিকে রবকত চাইলে মহান আল্লাহর নির্দেশিত পদ্ধতিতে রিজিক উপার্জন, খরচ ও জমা করতে হবে।
মাওলানা মুহাম্মদ মুনিরুল হাছান —————————– গোটা বিশ্ব যখন অন্যায়-অবিচার, জুলুম ও নানা কুসংস্কারে নিমজ্জিত হয়েছিল ঠিক তখনই আল্লাহ তাআলা হিদায়াতের আলোকবর্তিকা হিসেবে পৃথিবীর বুকে পাঠিয়েছেন প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে। তিনিই
মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা ——————— অসিয়ত মানুষের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কথা। প্রিয় নবী (সা.) তাঁর উম্মতকে বিশেষ কিছু অসিয়ত করেছেন। এখানে সেগুলো তুলে ধরা হলো— নামাজে যত্নবান হতে হবে : রাসুল (সা.)