দিশারী ডেস্ক। ২৫ আগষ্ট, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।
রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় কিছু সময়ে কারো বিরুদ্ধে অনেক বেশি কুৎসা রটনা করা যায়। আপনি পছন্দ করুন বা নাইবা করুন এটি নিতান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
কিন্তু এটা বাস্তব সত্য যে, জনাব মোহাম্মদ আলী ( সাবেক এমপি ) হাতিয়ার রাজনীতিতে একজন পরিপূর্ণ রাজনীতিক। বিচক্ষণ ও দূরদর্শি নেতৃত্বের মর্যাদায় মানুষের হৃদয়েই তাঁর ঠিকানা। রাজনৈতিক জীবনে রয়েছে তাঁর নানা চড়াই-উৎরাই।
ছাত্রজীবন পেরিয়ে তিনি ১৯৮৬ সালেই সংসদীয় রাজনীতির খাতায় নাম ওঠে তাঁর। মোহাম্মদ আলী ছিলেন এক সময় নোয়াখালী জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক। রাজনীতিতে সবারই ভুল-ত্রুটি থাকা অস্বাভাবিক কিছু নই। কিন্তু, তিনি কোনকালে জলদস্যু, ডাকাত সর্দার কিংবা জেলে পরিবারের মানুষ নই।
তাঁর বাবা মরহুম এডভোকেট আবদুল মালেক নোয়াখালী জজকোর্টের পিপি ছাড়াও ছিলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন বিজ্ঞ আইনজীবি। তাঁর নানা মরহুম মাওলানা হাসনাত আবদুল হাই ছিলেন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের স্পীকার।
রাজনীতির প্রেক্ষাপটে তিনি ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগ দান করেন। তিনি একাধিবার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদেও নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনে, কোনকালে একটি পরিশীলনশীন সুস্থ্যধারার রাজনীতি চার্চার বাইরে অন্যকোন উগ্রবাদীতাকে কোনকালে আশ্রয়, প্রশ্রয় দেননি।
আপনি যদি একজন সম্মানিত মানুষকে সম্মান করেন, তবে আপনিও নিশ্চয় একই সম্মানের অধিকারী হতে পারেন। এমন মন্তব্য হাতিয়ার অধিকাংশ প্রাজ্ঞমহলের।
ধন্যবাদান্তে, মোহাম্মদ আলী সমর্থকগোষ্ঠী, হাতিয়া, নোয়াখালী।
Leave a Reply