————
শরীরের জন্য ফল অত্যন্ত উপকারী। এ কারণে পুষ্টিবিদরা দিনে অন্তত একটি করে হলেও ফল খাওয়ার পরামর্শ দেন। গবেষণা বলছে,ফল শরীরের জন্য যতই ভালো হোক না কেন, পুষ্টিগুণ বজায় রাখতে গেলে ফল খেতে হবে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে। তবেই ফলে থাকা ভিটামিন, প্রোটিন এবং খনিজগুলো শরীরের উপকারে আসবে।
কখন কখন ফল খেলে শরীরের উপকারে লাগবে ?
সকালে ঘুম থেকে উঠে: ফল খাওয়ার আদর্শ সময় হল সকাল। কিন্তু ঘুম থেকে উঠে খালি পেটেই ফল খেলে অনেকেরই সমস্যা হয়। সে ক্ষেত্রে মুখ ধুয়ে, পানি খেয়ে, তার কিছু ক্ষণ পর ফল খেতে পারেন। ঘুম থেকে ওঠার পর ফল খেলে হজম হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। ফলে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং এনজাইমগুলি সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে।
দুই খাবারের বিরতিতে : সকালের নাশতা এবং দুপুরের খাবারে ফাঁকে অনেক সময় ক্ষিধে পায়। এই সময় ফল খাওয়া উপকারী। কারণ সকালের খাবার খেয়ে পেট ভার হলে, ফল সেই খাবার হজম করিয়ে দিতে পারে খুব সহজেই। প্লেট ভর্তি ফল সঙ্গে বাদাম এবং বিভিন্ন রকমের দানাশস্য সকালের নাশতা হিসেবেও ভাল।
শরীরচর্চা করার আগে এবং পরে : শারীরিক কসরত করতে যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন তা পেতে উচ্চ ক্যালরির খাবার খেতে হবে। কিন্তু শরীরচর্চা করার আগে বা পরে তেমন খাবার খেতে নিষেধ করেন প্রশিক্ষকরা। এই সময়েও খাওয়া যেতে পারে ফল।
কোন সময়ে ফল খাওয়া ঠিক নয়
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে: ঘুমাতে যাওয়ার আগে ফল খাওয়ার অভ্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যাপ্ত ঘুমেও ব্যাঘাত ঘটাতে পারে ফল।
খাবারের সঙ্গে : মূল খাবারের সঙ্গেই ফল খেলে হজমশক্তি নষ্ট হয়। ফলের পুষ্টি শরীরে সঠিক ভাবে পৌঁছে দিতে খাবার একঘণ্টা আগে বা একঘণ্টা পরে ফল খান।
চা বা কফি খেতে খেতে : বিকেলে চা খেতে খেতেও অনেকের ফল খাওয়ার অভ্যাস আছে। এই অভ্যাসে শরীরের হজমিপ্রক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি কর্
Leave a Reply