ড. সালমান আল আওদাহ ————————– পার্থিব জীবনের বাস্তবতা বড়ই তিক্ত ও কঠিন। নানা ধরনের বেদনা ও যাতনায় পূর্ণ মানবজীবন। চারপাশের অন্তহীন দুঃখ-শোকের ভেতরে, নিদারুণ সংকটের দরুন অনেকে লাগামহীন হয়ে
জাওয়াদ তাহের ————— মহান আল্লাহ তাআলা সুন্দর অবয়বে মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ বলেন, আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে।’ (সুরা ত্বিন, আয়াত : ৪) বান্দার ওপর তার সৃষ্টিকর্তা যদি
মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ —————————- সত্যবাদিতার বিপরীত হচ্ছে মিথ্যাচার। মিথ্যা মানুষকে নিন্দিত করে এবং পাপের পথে পরিচালিত করে। নিম্নে মিথ্যার ধ্বংসাত্মক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো— মিথ্যা হিদায়াতের পথ থেকে বিচ্যুত
মাইমুনা আক্তার —————— বাংলা ভাষায় একটি ভাবসম্প্রসারণ আছে, ‘সৎসঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎসঙ্গে সর্বনাশ।’ মানুষ যেহেতু সামাজিক জীব, তাদের বিভিন্ন ধরনের মানুষের সান্নিধ্যে আসতে হয়। ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির চিন্তা, বিশ্বাস প্রবণতা তার
সাআদ তাশফিন ——————– মসজিদগুলোতে দেখা যায় ইমাম সাহেবরা ফজর ও আসর নামাজের পর কিবলা থেকে মুখ ফিরিয়ে মুসল্লিদের দিকে মুখ করে বসেন। তারপর কিছুক্ষণ ব্যক্তিগতভাবে মাসনুন দোয়া-দরুদ, ইস্তেগফার পড়ার
মাহমুদুল হাসান আরিফ ———————– মক্কার কুরাইশরা ইসলামের গতিরোধ করার জন্য বিভিন্নভাবে ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি-ধমকি দিয়ে ব্যর্থ হয়। তারা সমস্যা থেকে উত্তরণে নতুন কৌশল অবলম্বনের চিন্তাভাবনা করে। তাদের মনে এ
মাইমুনা আক্তার —————- অনর্থক কথা-কাজ মুমিনের জন্য শোভনীয় নয়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোনো ব্যক্তির ইসলামের অন্যতম সৌন্দর্য হলো অর্থহীন কথা বা কাজ ত্যাগ করা।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৩১৮) কখনো কখনো
আতাউর রহমান খসরু ————————- মদিনায় হিজরতের পর মহানবী (সা.) যে ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন করেছিলেন তা বিকাশের পথে অন্যতম অন্তরায় ছিল মদিনার মুনাফিক শ্রেণি। যারা প্রকাশ্যে ঈমানের ঘোষণা দিলেও
মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ —————————– মহান আল্লাহ বান্দার চিরকল্যাণকামী। তিনি বান্দার জন্য সহজ চান—কঠিন চান না। সর্বদা বান্দার কল্যাণ চান। আল্লাহ যাদের কল্যাণ চান, নিম্নে তাদের সম্পর্কে আলোচনা করা হলো— ইসলামের
মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা —————————- ঈমানের পূর্বশর্ত হলো কিয়ামতের দিনের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা, যাকে আমরা মহাবিচারের দিন হিসেবেও চিনি। যেদিন মহান আল্লাহর রহমত ছাড়া কারো কোনো উপায় নেই। যেদিন মহান