মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ ————————- আমাদের সমাজে এমন সংস্কৃতি প্রচলিত যে প্রত্যেক মুসলমানই চান তার আত্মীয়স্বজনকে যতটা সম্ভব মসজিদের পাশে কবর দিতে। মৃত ব্যক্তি আজান ও ইমামের কিরাআত শুনতে পায়—এমন ধারণা
ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা —————————– কম কথা বলা মানুষের উত্তম গুণাবলির অন্যতম। কম কথা বলা বা চুপ থাকার কারণে মানুষ অনেক বিপদ থেকে বেঁচে যায়। চুপ থাকার মাধ্যমে
ড. ইয়াসির কাদির ——————- আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেছেন, ‘অতএব তোমরা আল্লাহর দিকে দৌড়াও (ধাবিত হও)…।’ (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৫০) আরবি ‘ফাররা’ শব্দের অর্থ—কেউ একজন ভয়ে ছিল এবং সে
মাইমুনা আক্তার —————- মুসলমানদের ভারত জয়ের বহু আগেই এ অঞ্চলে ইসলামের সুশীতল শামিয়ানায় মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল আরব বণিকদের হাত ধরে। হাজার হাজার বছর ধরেই ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমের এই উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর
ড. সালমান আল আওদাহ ————————– পার্থিব জীবনের বাস্তবতা বড়ই তিক্ত ও কঠিন। নানা ধরনের বেদনা ও যাতনায় পূর্ণ মানবজীবন। চারপাশের অন্তহীন দুঃখ-শোকের ভেতরে, নিদারুণ সংকটের দরুন অনেকে লাগামহীন হয়ে
জাওয়াদ তাহের ————— মহান আল্লাহ তাআলা সুন্দর অবয়বে মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ বলেন, আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে।’ (সুরা ত্বিন, আয়াত : ৪) বান্দার ওপর তার সৃষ্টিকর্তা যদি
মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ —————————- সত্যবাদিতার বিপরীত হচ্ছে মিথ্যাচার। মিথ্যা মানুষকে নিন্দিত করে এবং পাপের পথে পরিচালিত করে। নিম্নে মিথ্যার ধ্বংসাত্মক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা হলো— মিথ্যা হিদায়াতের পথ থেকে বিচ্যুত
মাইমুনা আক্তার —————— বাংলা ভাষায় একটি ভাবসম্প্রসারণ আছে, ‘সৎসঙ্গে স্বর্গবাস, অসৎসঙ্গে সর্বনাশ।’ মানুষ যেহেতু সামাজিক জীব, তাদের বিভিন্ন ধরনের মানুষের সান্নিধ্যে আসতে হয়। ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির চিন্তা, বিশ্বাস প্রবণতা তার
সাআদ তাশফিন ——————– মসজিদগুলোতে দেখা যায় ইমাম সাহেবরা ফজর ও আসর নামাজের পর কিবলা থেকে মুখ ফিরিয়ে মুসল্লিদের দিকে মুখ করে বসেন। তারপর কিছুক্ষণ ব্যক্তিগতভাবে মাসনুন দোয়া-দরুদ, ইস্তেগফার পড়ার
মাহমুদুল হাসান আরিফ ———————– মক্কার কুরাইশরা ইসলামের গতিরোধ করার জন্য বিভিন্নভাবে ভীতি প্রদর্শন ও হুমকি-ধমকি দিয়ে ব্যর্থ হয়। তারা সমস্যা থেকে উত্তরণে নতুন কৌশল অবলম্বনের চিন্তাভাবনা করে। তাদের মনে এ